জানুয়ারি। ১৬ দিন (তারিখ ১—৭, ১১, ১৩, ১৭, ১৮, ২০, ২২, ২৫, ২৬ ও ৩১)। ১৫ দিন (তারিখ ৮—১০, ১২, ১৪—১৬, ১৯, ২১, ২৩, ২৪ ও ২৭—৩০)।
ফেব্রুয়ারি। ১৫ দিন (তারিখ ১, ৩—৬, ৮, ১০, ১২, ১৩, ১৬, ১৮, ২১, ২৪, ২৫ ও ২৮)। ১৩ দিন (তারিখ ২, ৭, ৯, ১১, ১৪, ১৫, ১৭, ১৯, ২০, ২২, ২৩, ২৬ ও ২৭)।
মার্চ। ১৯ দিন (তারিখ ১, ৩, ৫, ৭—৯, ১১—১৪, ১৬, ১৮—২০, ২৩, ২৫, ২৬, ২৮ ও ২৯)। ১২ দিন (তারিখ ২, ৪, ৬, ১০, ১৫, ১৭, ২১, ২২, ২৪, ২৭, ৩০ ও ৩১)।
এপ্রিল। ১৫ দিন (১, ৩, ৪, ৬, ১২, ১৪—১৮, ২১, ২৪ ও ২৮—৩০)। ১৫ দিন (২, ৫, ৭—১১, ১৩, ১৯, ২০, ২২, ২৩ ও ২৫—২৭)।
মে। ১০ দিন (৬, ১০, ১৭, ২০, ২২—২৫, ২৭ ও ৩১)। ২১ দিন (১—৫, ৭—৯, ১১—১৬, ১৮, ১৯, ২১, ২৬ ও ২৮—৩০)।
জুন। ১৩ দিন (১, ৩, ৫—৮, ১৩, ১৫, ১৬, ২০, ২২, ২৭, ৩০)। ১৭ দিন (২, ৪, ৯—১২, ১৪, ১৭—১৯, ২১, ২৩—২৬, ২৮ ও ২৯)।
জুলাই। ১৫ দিন (৩, ৪, ৬—১০, ১২, ১৬, ১৯—২২, ২৬ ও ৩১)। ১৬ দিন (১, ২, ৫, ১১, ১৩—১৫, ১৭, ১৮, ২৩—২৫ ও ২৭—৩০)।
অগাস্ট। ১৭ দিন (১—৬, ৮, ৯, ১১, ১২, ১৪, ১৫, ১৮, ২৫ ও ২৯—৩১)। ১৪ দিন (৭, ১০, ১৩, ১৬, ১৭, ১৯—২৪ ও ২৬—২৮)।
সেপ্টেম্বর। ২২ দিন (১—৬, ৮, ৯, ১১, ১৪, ১৫, ১৭, ১৯, ২০, ২২—২৭, ২৯ ও ৩০)। ৮ দিন (৭, ১০, ১২, ১৩, ১৬, ১৮, ২১ ও ২৮)।
অক্টোবর। ২৪ দিন (২—৫, ৭, ৮, ১০—১৮, ২০, ২১, ২৩—২৭, ২৯ ও ৩১)। ৭ দিন (১, ৬, ৯, ১৯, ২২, ২৮ ও ৩০)।
নভেম্বর। ১২ দিন (১, ৫, ৯, ১১, ১২, ১৪, ১৮, ২৩, ২৪, ২৬, ২৭ ও ২৯)। ১৮ দিন (২—৪, ৬—৮, ১০, ১৩, ১৫—১৭, ১৯—২২, ২৫, ২৮ ও ৩০)।
ডিসেম্বর। ২৪ দিন (১, ২, ৪—৮, ১১—১৪, ১৬—১৯, ২১—২৪, ২৬ ও ২৮—৩১)। ৭ দিন (৩, ৯, ১০, ১৫, ২০, ২৫ ও ২৭)।
এখনও আলোচনায় না আসা ষোলোটি তারিখকে হাতড়ে নেওয়া যাক এই তালিকা থেকে।
ফেব্রুয়ারি ও মার্চের তিনটি করে তারিখ এখনও আসেনি আমাদের আলোচনায়।
ফেব্রুয়ারি ৩, ১৯২৮। পুনায় জন্ম ১৯৫২-৫৩ থেকে ১৯৫৪-৫৫ পর্বে ৬ টেস্ট খেলা লেফটেন্যান্ট কর্নেল চন্দ্রশেখর গড়করির। পেশাগত বাধ্যবাধকতার খাতিরেই বাইশ গজে দেশের প্রতিনিধিত্ব সব সময় করা হয়ে উঠত না ঘরোয়া ক্রিকেটে মহারাষ্ট্র ও সার্ভিসেসের হয়ে খেলা এই মারাঠি মিডল-অর্ডার ব্যাটারের।
ঘটনাচক্রে এই মাসের অবশিষ্ট দু’টি তারিখে জন্ম তিন ওপেনিং ব্যাটারের।
ফেব্রুয়ারি ১৬, ১৯৭৮। বোম্বেতে জন্ম ১৯৯৯-০০ থেকে ২০০৭-০৮ পর্বে ৩১ টেস্ট খেলা ওয়াসিম জাফরের। টেস্ট ব্যাটিং গড় সমকালের নিরিখে নেহাতই মাঝারি মানের (৩৪.১০) হলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে এই মুম্বইকরের নামের পাশে জমে আছে রানের পাহাড়। আবার ১৯৯১-এর এই তারিখেই ব্যাঙ্গালোরে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলেন ২০১৮-১৯ থেকে শুরু করে এখনও অবধি ২১ টেস্ট খেলা কর্ণাটকি মায়াঙ্ক আগরওয়াল।
ফেব্রুয়ারি ২১, ১৯৪৫। বোম্বেতে জন্ম ১৯৭৪ থেকে ১৯৭৪-৭৫ পর্বে ৩ টেস্ট খেলা সুধীর নায়েকের। ওয়াংখেড়ের অধুনা কিউরেটর এই মুম্বইকরের নামটি ১৯৭৪-এর ইংল্যান্ড সফরে জড়িয়ে যায় এক বিশ্রী অক্রিকেটীয় ঘটনার সঙ্গে। এবং নির্দোষ হওয়া সত্ত্বেও নিজেরই দেশের ক্রিকেট বোর্ডের (তথা অবশ্যই পর্দার আড়ালে থাকা ভারত সরকারের) চাপে ক্ষমাও চাইতে হয় মানুষটিকে। প্রসঙ্গত, বাইশ গজেও সেবারের সফর ছিল দেশীয় ক্রিকেট ইতিহাসের এক দুঃস্বপ্নময় অধ্যায়।
মার্চ ৮, ১৯৬৩। অমৃতসরে জন্ম ১৯৮৯-৯০ অকল্যান্ড টেস্ট (টেস্ট ক্রমাঙ্ক: ১,১৩৯) খেলা গুরশরণ সিং-এর। ঘটনাচক্রে ক্যাপ পাওয়ার আগেই টেস্ট ক্রিকেটের ময়দানে ঘটিয়ে ফেলা এঁর একটি কীর্তি আজও রয়ে গিয়েছে অক্ষত। আহত রজার বিনির বদলে মাঠে নেমে কপিলের ৯-৮৩ খতিয়ানে উজ্জ্বল সেই টেস্টে দু’ দফায় ৪-টি ক্যাচ তালুবন্দি করেছিলেন ঘরোয়া ক্রিকেটে দিল্লি ও পাঞ্জাবের প্রতিনিধিত্ব করা এই মিডল-অর্ডার ব্যাটার। পরিবর্ত হিসেবে এক টেস্টে এতজনকে তালুবন্দি করার এই চমকপ্রদ নজিরে যদিও পরবর্তীকালে ভাগ বসিয়েছেন যথাক্রমে ইউনিস খান, বীরেন্দ্র শেহবাগ, জ্যাকসন বার্ড ও ঋদ্ধিমান সাহা।